নদীতে সাগর থেকে লবণের পানি এসে ধান নষ্ট হয়ে যাওয়াতেই কৃষকের মাথায় হাত
চাকমারকুল , জোয়ারিয়ানালা, রশিদ নগর , সহ
আশেপাশের গ্রামগুলিতে নদীর পাশেই কৃষি জমি ও মাছ প্রজেক্ট সহ প্রায় 260 হেক্টর
তারও অধিক পরিমাণ হবে বলে জানান বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে স্থানীয় জনসাধারণের সাথে কথা বললে তারা এই তথ্য জানান তারা বলেন জোয়ারের পানিতে লবণের পানি আসে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে আমাদের ধানক্ষেত আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়ার মতো পুড়ে লাল হইয়া গেছে সব লবণের পানির কারণে এখন কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়ছেন
তার মধ্যে নদীর পাশে মাছের প্রজেক্ট মাছর লুভে পড়ে বেরিবাধ কেটে দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকিয়ে তারা আমাদের ধান ক্ষেত নষ্ট করেছে
শ্রীমুরার পূর্ব পাশে এবং উত্তর মিঠাছড়িতে একটা খালভার্ট করেছে এনজিও সস্তা, করেছে তাদের কারণেই এই ক্ষতিটা হয়েছে বলে কৃষকেরা জানান
বর্তমান চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম সিকদার বলেন ঘূর্ণিঝড়ের কারণে নদীতে লবণের পানি এসে কৃষকের ফসলি জমি নষ্ট হয়ে গেছে সরকারের পক্ষ থেকে তাদেরকে সহযোগিতা করা দরকার বলে আমি মনে করি
ইউনিয়ন কৃষি অফিসার জাকারিয়া, বলেন ক্ষতি হয়েছে আমি দেখেছি সরোজিনে গিয়ে কৃষকের পাশে আছি আমরা
উপজেলা কৃষি অফিসার আবু মাসুদ সিদ্দিকী,বলে প্রতিটি ইউনিয়নে গিয়ে দেখেছি নদীতে লবণাক্ত পানি এসে ফসলী জমি ধান নষ্ট হয়ে গেছে অনেক বেশি সরকারের পক্ষ থেকে যা যা সহযোগিতা আসবে কৃষকের জন্য সবটুকু করে যাবো এবং প্রস্তাব দে
Leave a Reply