খুলনা বিভাগীয় সংবাদদাতা,
মেহেরপুর গাংনী উপজেলার হাজারও গ্রাহক বিদ্যুৎ বিলে দিশেহারা,শিরোনামে বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত সংবাদের মতামত প্রকাশ প্রসংগে।
মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলায় হিজলবাড়ীয়া গ্রামের ৩০৩ নং বইতে অত্র পবিস এর দায়িত্বপ্রাপ্ত মিটার রিডার কাম ম্যাসেঞ্জার (চুক্তিভিত্তিক) গত ০২/০২/২০২৫ তারিখি হতে ৩১/০৭/২০২৫ তারিখ পর্যন্ত মিটার রিডিং গ্রহণ করেন। পবিস কার্যক্রমের অংশ হিসেবে
গত ০১/০৮/২০২৫ তারিখ হতে মিটার রিডার কাম-ম্যাসেঞ্জার দের মিটার রিডিং সিডিউল পরিবর্তন করা হয়। নতুন সাইট প্রাপ্ত মিটার রিডার কাম ম্যাসেঞ্জার (চুক্তিভিত্তিক) যথারীতি ৩০৩ নং বই এর আগষ্ট/২০২৫ মাসের মিটার রিডিং গ্রহণ করেন। মিটার রিডার কাম ম্যাসেঞ্জার (চুক্তিভিত্তিক) গ্রাহকপ্রান্ত হতে সঠিক মিটার রিডিং গ্রহণ করায় পূর্বের দায়িত্বপ্রাপ্ত মিটার রিডার কাম ম্যাসেঞ্জার
(চুক্তিভিত্তিক গত ০৬ মাস ৩০৩ নং বই এর গ্রাহকপ্রান্ত না গিয়ে রিডিং গ্রহণের সঠিক চিত্র উঠে আসে। ফলে বর্ণিত গ্রাহকদের রিডিং কম/বেশী পরিলক্ষিত হয়। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হওয়ার সাথে সাথে ১৪৩ জন গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিল সংগ্রহ করে বিদ্যুৎ বিল সংশোধন পূর্বক গ্রাহকপ্রান্তে পৌছানো হয়। ইতে মধ্যে ১৪৩ জন গ্রাহকের মধ্যে ৭১ জন বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছেন। বর্ণিত বিষয়টি তদন্তপূর্বক দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পবিস স্মারক নং-৫৬৭২,তারিখ ১১/০৯/২০২৫ মোতাবেক ১ জন ডিজিএম এর নেতৃত্বে ৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠণ করা হয়েছে।
কমিটির প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য যে,বর্তমানে সংশ্লিষ্ট এলাকায় গ্রাহক সন্তুষ্টি বিরাজ করছে। কিছু ব্যক্তির ভুলের কারণে বিদ্যুৎ বিল গড়মিল হতে পারে,কিন্তু প্রতিষ্ঠান কখনও সম্মানিত গ্রাহক সদস্যদের ভূতুড়ে বা অতিরিক্ত বিল প্রদান করেন না। তাই সমিতির বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মিথ্যা ও অসত্য তথ্য দিয়ে যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করানো হয়েছে উক্ত সংবাদের তিব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
Leave a Reply